ভারতীয়রা নিজেদের মধ্যে সুবিধে অসুবিধে নিয়ে কথাবার্তা বলার অনেক সুবিধে পেতে পারবে যদি একটি সাধারণ বর্ণলিপি সব স্থানীয় ভাষার বিকল্প হিসাবে ব্যবহার করার চলন হয়. এজন্যে রোমান অক্ষর সবথেকে বেশি কার্যকারী হবে বলেই আমার ধারণা. যেহেতু শিক্ষিত লোক মাত্রই ইংরিজিতে পারদর্শী হয়. কিন্তু তাঁদের মধ্যে খুব কম মানুষই নিজের মাতৃভাষায়ও অতটাই় পারদর্শী হতে পারেন. অথচ মাতৃভাষার ওপর যথেষ্ঠ দখল থাকা সত্ত্বেও ইংরিজি জ্ঞানের অভাব থাকলে ভিন্ন ভিন্ন অঞ্চলের মানুষদের মধ্যে মনের ভাবের আদান প্রদান করার পক্ষে প্রায়্ক্ষত্রেই আঞ্চলিক ভাষাই অন্তরায় হযে যায়. ভারতের হিউম্যান রাইটস বা মানবাধিকার সংক্রান্ত মন্ত্রনালয়ের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মাননীয় কপিল সিবাল মহাশয় সম্প্রতি দশম শ্রেনীর বোর্ডের পরীক্ষা তুলে দেবার ব্যবস্থা নেওয়ার কারণে অভিভাবক এবং শিক্ষার্থী উভয় তরফেরই অনেকের মানসিক চাপ কমেছে. ঠিক এইভাবেই যদি বিভিন্ন ভাষাভাষী অঞ্চলের স্থানীয় স্কুলের টিচারদেরও ভিন্ন ভাষার অঞ্চলের স্কুলে নিয়োগ বা বদলির নিয়ম চালু করা যেত এবং ওই বদলি হয়ে আসা টিচারের দায়িত্বে তাঁর অঞ্চলের ভাষাটুকু শেখানো ও পরীক্ষা নেওয়ার দযিত্ব দেওয়া যেত, তাহলে ভারতীয়দের মধ্যেও মানসিক দুরত্ব কমতো নিশ্চয়ই.
Thursday, September 10, 2009
আঞ্চলিক ভাষার প্রসার দরকার
Labels:
Bengali,
Indian,
Local Languages,
Worldwide friendship,
বাংলা,
ভাষার-প্রসার
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment